আদালত – MS TV https://mstvbd.com সত্যের সন্ধানে MS TV অনুসন্ধানে কোটি মানুষের হৃদয়ে Mon, 13 Feb 2023 16:12:03 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.8.1 https://mstvbd.com/wp-content/uploads/2023/01/cropped-cropped-1591217998701-32x32.png আদালত – MS TV https://mstvbd.com 32 32 কসবা নিজের অপকর্ম ঢাকতে যুবলীগ নেতার আশকারায় সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা https://mstvbd.com/?p=7874 https://mstvbd.com/?p=7874#respond Mon, 13 Feb 2023 16:12:03 +0000 https://mstvbd.com/?p=7874 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে এক যুবলীগ নেতার আশকারায় সংবাদকর্মী মোঃ সাদ্দাম হোসাইনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে।

জানা যায়, উপজেলার মাইজখার বাগুর গ্ৰামের মনিরুল ইসলাম তার স্ত্রী পারভিন বেগম ও তার ছেলে আমজাদুল ইসলাম দীর্ঘদিন যাবত উপজেলা বিভিন্ন এলাকার মানুষের সাথে প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে আসছিলেন।

এরমধ্যে গেল বছরের আগস্টের দিকে কোল্লাপাথর গ্রামের কামাল মিয়া স্ত্রী ফাতেমা আক্তার শিখা নামক এক নারী নাকি মাইজখার বাগুর গ্ৰামের মনিরুল ইসলামের ছেলে আমজাদুল ইসলামের নিকট থেকে দুটি সিএনজি ক্রয়ের কথা বলে ৮ লাখ টাকা ধার নিয়েছে,যা এখন ওই নারী পরিশোধ করছে না,এমন একটি অভিযোগ তুলে কসবা থানায় আমজাদুল ইসলাম বাদী হয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। টাকা লেনদেনের প্রমাণস্বরূপ ওই নারীর স্বাক্ষরিত একটি অঙ্গীকারনামা দেখান তারা।

ওই সময় কসবা পশ্চিম ইউনিয়ন যুবলীগ আহ্বায়ক আতাউর রহমান আমজাদুল ইসলামকে তার ভাগিনা দাবি করে প্রতিনিয়ত থানায় এ বিষয়টি নিয়ে জোর তদবির শুরু করেন।

অপরদিকে কোল্লাপাথরের ওই নারী অর্থ লেনদেনের বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং অঙ্গীকারনামায় তার স্বাক্ষরটি জাল বলেও দাবি করেন। তা সত্ত্বেও কসবা পশ্চিম ইউনিয়ন যুবলীগ আহ্বায়ক আতাউর রহমান ও একই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু কালাম আজাদ তাদের রাজনৈতিক পরিচয়কে কাজে লাগিয়ে ওই নারীকে বেকায়দায় ফেলে গেল বছরের ২১ নভেম্বর সকাল ১১টায় কসবা থানা ভবনে সালিশের নামে নগদ ৩ লাখ টাকা আদায় করেন। যা থানা ভবনের ওইদিনের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করলেই তার বাস্তব চিত্র দেখা যাবে।

এছাড়াও শিখা আক্তারের ছেলেদের সঙ্গে চলাফেরার সুবাদে তাদের বাড়িতে প্রতিনিয়ত আসা-যাওয়া করতেন আমজাদ,এরই একপর্যায়ে তার বড় ছেলে রুবেল মিয়ার স্ত্রীকে কুপরামর্শ দিয়ে সংসারে বিবাদের সৃষ্টি করে সে, যার কারণে ওই সংসারটি ভেঙে গেছে বলেও জানিয়েছিলেন শিখা আক্তার। যার তথ্য প্রমাণ এখন আমাদের হাতে।

শুধু তাই নয় উপজেলার কাইমপুর ইউনিয়নের মইনপুর গ্রামের মৃত হুমায়ুন কবিরের ছেলে জামাল উদ্দিন ও তার স্ত্রীর মধ্যেও গীবত এবং মিথ্যাচারের মাধ্যমে বিবাদের সৃষ্টি করেন আমজাদুল ইসলাম। যার ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলার সৃষ্টি হয়,এরপর তার স্ত্রী ও সন্তান তাকে ফেলে তার শ্বশুরবাড়িতে চলে যায়,আর এসব কারণে সিঙ্গাপুর প্রবাস ফেরত জামাল উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে এখন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে এমনটা জানিয়েছে জামাল উদ্দিনের মা লুৎফা বেগম।

ভুক্তভোগীদের থেকে সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে এসব তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে এমনটা জানতে পারে আমজাদ গংরা,এরপর ৬ আগস্ট বিকালে কসবা টি-আলী বাড়ি মোড়ে সংবাদকর্মী মোঃ সাদ্দাম হোসাইনকে গতিরোধ করে আমজাদুল ইসলাম,তার বাবা মনিরুল ইসলাম ও গোলাম মোস্তফাসহ আরো বেশ কয়েকজন অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করলে কসবায় কিভাবে তিনি সাংবাদিকতা করে তা দেখে দিবেন বলে হুমকি ধামকিদেন তারা, এরপর এ বিষয়ে ওই দিন সন্ধ্যায় মোঃ সাদ্দাম হোসাইন বাদী হয়ে হুমকি প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে কসবা থানায় একটি জিডি করেন। যা তদন্ত সাপেক্ষে সত্যতা পাওয়ায় আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন কসবা থানা পুলিশ।

এরপর ওই ঘটনার প্রায় দুই মাস পর অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে সংবাদ কর্মীর আগাম জিডি থাকা সত্ত্বেও কসবা পশ্চিম ইউনিয়ন যুবলীগ আহ্বায়ক আতাউর রহমানের আশকারায় একটি স্ট্যাম্প ব্যবহার করে সংবাদকর্মী সাদ্দাম হোসাইনের স্বাক্ষর নকল করে অযৌক্তিক একটি অঙ্গীকারনামা তৈরি করে আদালতে আমজাদুল ইসলাম বাদী হয়ে সংবাদকর্মী বিরুদ্ধে মামলা করেন।

ওই মামলায় বর্ণিত ঘটনার সাথে বাস্তবের কোনো সাদৃশ্য মিল নেই বলে জানিয়ে সংবাদকর্মী মোঃ সাদ্দাম হোসাইন বলেন,আমি প্রায় আট বছর যাবত এই জনপদের সিংহভাগ সংবাদ বলিষ্ঠ ও বস্তুনিষ্ঠভাবে প্রচার ও প্রকাশ করে আসছি,কিন্তু এদের মত এমন মিথ্যাবাদী ও বাটপার প্রকৃতির লোক আমি আর দেখিনাই, আমি বিশ্বাস করি সকল অশুভ অসুন্দরের উপর সত্য সুন্দরের জয় হবেই।

এদিকে কসবা পশ্চিম ইউনিয়ন যুবলীগ আহ্বায়ক আতাউর রহমানের এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে কসবা উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ সদস্য জানান,যুবলীগের যদি কেউ তার ব্যক্তিগত স্বার্থে কোন অনীতিক কর্মকান্ডে জড়িত হয়, দায়ভার সংগঠন নিবে না। আপনারা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন আমাদের উপজেলা যুবলীগের পক্ষ থেকে কোন বাধা নেই।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=7874 0
উত্তপ্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত,৩ দিনের আদালত বর্জনের ডাক আইনজীবী সমিতি https://mstvbd.com/?p=7719 https://mstvbd.com/?p=7719#respond Thu, 05 Jan 2023 09:31:34 +0000 https://mstvbd.com/?p=7719 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> একটি মামলা দায়েরকে কেন্দ্র করে আইনজীবী সমিতির নেতাসহ একাধিক আইনজীবীর সঙ্গে বিচারকের অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগের পর উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পাড়া। এ বিষয়টি নিয়ে গেল কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে আইনজীবী সমিতি, এরই মধ্যে ৩ দিনের আদালত বর্জনের ডাক দিয়েছে আইনজীবী সমিতি।

বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) সকালে আদালত বর্জন ও প্রতিবাদ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এ ঘোষণা দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতি।
আজ সকাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের এজলাসে কোনো আইনজীবী যাননি। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন বিচার প্রার্থীরা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মফিজুর রহমান বাবুল এম এস টিভিকে জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা জজ সংকট উত্তরণের বদলে উসকে দিয়েছেন। আইনজীবীদের আলোচনার মাধ্যমে তিন দফা দাবিতে আজ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত আদালত বর্জনের ঘোষণা দিয়েছি। দাবি গুলো হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগারের অপসারণ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুককে অনতিবিলম্বে অপসারণ এবং জেলা জজ কোর্টের দুর্নীতিবাজ দুর্বৃত্ত চাঁদাবাজ প্রধান নাজির মমিনুল ইসলামকে অপসারণ।

এসব দাবি ৯ জানুয়ারির মধ্যে না মেনে নিলে আইনজীবীরা আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।

আদালতের একাধিক সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে জানা যায়, মূলত একটি মামলা দায়েরকে কেন্দ্র করে আইনজীবী সমিতির নেতাসহ একাধিক আইনজীবীর সঙ্গে বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের বিতণ্ডা হয়। এরই জেরে ক্ষিপ্ত হন আইনজীবীরা। এ ঘটনায় গেল ২৬ ডিসেম্বর সভা করে ১ জানুয়ারি থেকে সংশ্লিষ্ট আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতি। এরপর থেকেই মূলত এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

গেল কয়েকদিন যাবত এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালত পাড়া। গেল বুধবার (৪ জানুয়ারি )আইনজীবীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ এনে কর্মবিরতিতে যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিচার বিভাগ কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিক্ষোভ মিছিল করে জেলা আইনজীবী সমিতি। বিক্ষোভ মিছিলে জেলা আইনজীবী সমিতি জেলা জজের অপসারণ দাবি করেন। আইনজীবীদের বিক্ষোভ মিছিলের পর পরই আইনজীবী সহকারী সমিতি আদালতে বেঞ্চ সহকারী-পেশকারদের বিরুদ্ধে ঘুসের অভিযোগ এনে বিক্ষোভ করেন। তারা আইনজীবীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=7719 0
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মাদক মামলায় নারীর যাবজ্জীবন https://mstvbd.com/?p=7458 https://mstvbd.com/?p=7458#respond Thu, 20 Oct 2022 08:53:45 +0000 https://mstvbd.com/?p=7458 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ৫ হাজার ৮৫০ পিস ইয়াবা নিয়ে গ্রেফতার মাদক কারবারি ইয়াসমিন আক্তার কলিকে (৩৬) যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) বেলা সোয়া ১১ টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত কলি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ফতেহাবাদ ইউনিয়নের ছড়ারকুল গ্রামের অলি উল্যার স্ত্রী।

লক্ষ্মীপুর জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন এ বিষয়টি এমএস টিভিকে নিশ্চিত করেছেন। এসময় তিনি বলেন, রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি রামগঞ্জ উপজেলার হাজিগঞ্জ-রামগঞ্জ সড়কের পালের বাড়ির ব্রিজ এলাকা থেকে কলিকে আটক করেন র‌্যাব-১১ সদস্যরা। এসময় তার কাছ থেকে ৫ হাজার ৮৫০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। ওই ইয়াবা বিক্রির উদ্দেশে তিনি রামগঞ্জে আসেন।

এ ঘটনায় র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার (ডিএডি) মো. আফজাল হোসেন রামগঞ্জ থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। গত ১১ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রামগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোশারেফ হোসেন আদালতে কলির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। শুনানি ও সাক্ষ্য শেষে আদালত বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=7458 0
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেমিকাকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, প্রেমিকসহ কারাগারে ৫ https://mstvbd.com/?p=7199 https://mstvbd.com/?p=7199#respond Fri, 19 Aug 2022 07:43:19 +0000 https://mstvbd.com/?p=7199 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে এক মাদরাসাছাত্রীকে (১৩) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে তার প্রেমিকসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে আসামিদের আদালতে তোলা হলে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন শুভ মিয়া (২১), দুলাল মিয়া (২২), জীবন মিয়া (২০), স্বাধীন মিয়া (২১) ও ধন মিয়া (২৫)।

মামলা ও ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবার সূত্র জানায়, ওই কিশোরীর সঙ্গে শুভ মিয়ার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। শনিবার (১৩ আগস্ট) কিশোরী মাদরাসায় যাচ্ছিল। এ সময় ঘুরতে নিয়ে যাবেন বলে শুভ তাকে জোর করে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নরসিংদী জেলার বারৈচা এলাকায় নিয়ে যান। ওইসময় তার সঙ্গে আরও চারজন যুবক ছিলেন।

তারা ওই কিশোরীকে একটি পরিত্যক্ত স্কুলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। পরে সবাই পালিয়ে যান। ওইদিন রাতেই স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাড়িতে ফোন দেয় কিশোরী। পরে বাবাসহ স্থানীয় লোকজন গিয়ে উদ্ধার করে তাকে সরাইল নিয়ে আসেন। পরদিন তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গেল বুধবার (১৭ আগস্ট) রাতে ভিকটিমের বাবা একটি ধর্ষণ মামলা করেছেন। মামলার পর অভিযুক্ত পাঁচজনকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=7199 0
সিলেট ওসমানী মেডিকেলের ঘটনায় আরও ২জন কারাগারে https://mstvbd.com/?p=7172 https://mstvbd.com/?p=7172#respond Fri, 12 Aug 2022 04:42:18 +0000 https://mstvbd.com/?p=7172 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নারী ইন্টার্ন চিকিৎসককে উত্যক্ত ও মেডিকেল কলেজের ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ঢুকে দুই শিক্ষার্থীর ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় আদালতে আরও দুই আসামি আত্মসমর্পণ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) সিলেট মহানগর হাকিম আদালতে তারা আত্মসমর্পণ করলে বিচারক তাদের জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। তারা হলেন- সাজন ও মামুন।

সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মামলার দুই আসামি আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বর্তমানে তারা জেলহাজতে রয়েছে।

৩০ জুলাই হাসপাতালের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে কর্তব্যরত অবস্থায় রাত ৯টায় নারী ইন্টার্ন চিকিৎসককে উত্যক্ত করেন আব্দুল্লাহ ও তার সহযোগীরা। এর একদিন পর ওসমানী মেডিকেল কলেজের ক্যাম্পাসের ভেতর ঢুকে দুই শিক্ষার্থীর ওপর হামলা করেন আব্দুল্লাহ ও দিব্য সরকারের নেতৃত্বে একদল যুবক।

ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হামলায় জড়িত দুজনকে আটক পুলিশ করে। ২ আগস্ট শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল ও কলেজ প্রশাসন দুটি মামলা করে। দুটি মামলায় এজাহারনামীয় সাতজনকে আসামি কর হয়। হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ হানিফ এবং মেডিকেল কলেজের পিএ-টু প্রিন্সিপাল ও সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মাহমুদুল রশিদ বাদী হয়ে আলাদা দুটি মামলা করেন। এর মধ্যে ইন্টার্ন চিকিৎসককে উত্যক্তের মামলায় আব্দুল্লাহকে প্রধান আসামি করা হয়। এছাড়া আরও তিন-চার জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। মামলার পর ৮ আগস্ট এ এইচ আব্দুল্লাহ আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠান।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=7172 0
আবরার হত্যা দেশের সব মানুষকে ব্যথিত করেছে: ট্রাইব্যুনাল https://mstvbd.com/?p=5705 https://mstvbd.com/?p=5705#respond Wed, 08 Dec 2021 07:51:51 +0000 https://mstvbd.com/?p=5705 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দেশের সব মানুষকে ব্যথিত করেছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

বুধবার (৮ ডিসেম্বর) আলোচিত এ হত্যা মামলায় ২০ আসামির ফাঁসি ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়ে রায় ঘোষণার পর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত এমন প্রতিক্রিয়া দেন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত আরও বলেন, শিবির সন্দেহে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে আবরারকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনা বাংলাদেশের সকল মানুষকে ব্যথিত করেছে। বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর কখনো না ঘটে, তা রোধকল্পে আসামিদের শাস্তি প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলো।

এদিন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ আসামি হলেন- বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল, বহিষ্কৃত তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার ওরফে অপু, বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্ত, বহিষ্কৃত উপ-সমাজসেবাবিষয়ক সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল, বহিষ্কৃত ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, বহিষ্কৃত কর্মী মুনতাসির আল জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর, মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান মাজেদ, শামীম বিল্লাহ, এ এস এম নাজমুস সাদাত, আবরারের রুমমেট মিজানুর রহমান, শামসুল আরেফিন রাফাত, মোর্শেদ অমত্য ইসলাম, এস এম মাহমুদ সেতু, মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল ওরফে জিসান, এহতেশামুল রাব্বি ওরফে তানিম ও মুজতবা রাফিদ। এদের মধ্যে তিন আসামি জিসান, তানিম ও রাফিদ পলাতক রয়েছেন। জিসান ও তানিম এজাহারভুক্ত ও রাফিদ এজাহার-বহির্ভূত আসামি।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ আসামি হলেন- বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহতামিম ফুয়াদ, মুয়াজ ওরফে আবু হুরায়রা, বহিষ্কৃত গ্রন্থ ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ইশতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, বহিষ্কৃত আইন বিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা ও আকাশ হোসেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

এর আগে রায় ঘিরে সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক থাকা ২২ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার বাকি তিন আসামি শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন।

গত ২৮ নভেম্বর রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। তবে রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণার জন্য ৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণার জন্য ২৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেছিলেন।

এদিকে আলোচিত এ মামলার রায় ঘোষণায় মধ্য দিয়ে দেশ কলঙ্কমুক্ত হয়েছে বলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল।

অপরদিকে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহাম্মেদ উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেছেন, এ রায়ে আসামিপক্ষ সন্তুষ্ট না। এ মামলায় যারা মাস্টারমাইন্ড ছিল তাদের সামনে আনা হয়নি। অনেক সাক্ষীর বক্তব্য সেভাবে শোনা হয়নি। আমরা এ বিষয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করবো।

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন চুক্তির সমালোচনা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। ওই দিনগত রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পরদিন ৭ অক্টোবর দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আবরারের মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়। নিহত আবরার বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন তিনি।

ওই ঘটনায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে চকবাজার থানায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান।

২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত ১৯ জন ও তদন্তে প্রাপ্ত আরও ছয়জন। এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জন ও এজাহার-বহির্ভূত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের মধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আটজন। মামলায় মোট ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=5705 0
আলোচিত আবরার হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড https://mstvbd.com/?p=5699 https://mstvbd.com/?p=5699#respond Wed, 08 Dec 2021 07:06:15 +0000 https://mstvbd.com/?p=5699 ...বিস্তারিত পড়ুন]]> বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। বুধবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে সকালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ২২ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার বাকি তিন আসামি শুরু থেকে পলাতক।

আবরার হত্যা মামলার রায় ঘিরে আদালত পাড়ায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বেড়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি। আদালত পাড়ার প্রধান ফটক থেকে শুরু করে বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন তারা।

এদিকে মামলার রায় ঘোষণা ঘিরে আদালত পাড়ায় উৎসুক মানুষের উপচেপড়া ভিড় লেগেছে। সকালে আবরারের বাবা ও আসামিদের স্বজনেরা আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত হন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আলোচিত এ রায়কে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষ, আইনজীবী, পুলিশ, সাংবাদিকদের উপস্থিতিও বাড়তে থাকে।

গত ২৮ নভেম্বর রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। তবে রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণার জন্য ৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন।

আগের ধার্য দিনে রায় ঘোষণা না করার বিষয়ে বিচারক বলেন, রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা যে যুক্তি উপস্থাপন করেছেন, তা বিশ্লেষণ করে রায় প্রস্তুত করা এখনো সম্ভব হয়নি। রায় প্রস্তুত করতে আরও সময় লাগবে। তাই এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য ৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হলো।

গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণার জন্য ২৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেছিলেন।

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন চুক্তির সমালোচনা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। ওই দিনগত রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পরদিন ৭ অক্টোবর দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আবরারের মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়। নিহত আবরার বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন তিনি।

ওই ঘটনায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে চকবাজার থানায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান।

অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত ১৯ জন ও তদন্তে প্রাপ্ত আরও ছয়জন। এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৭ জন ও এজাহার-বহির্ভূত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারদের মধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আটজন।

গ্রেফতার ২২ জন হলেন- মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মনিরুজ্জামান মনির, আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত, মোর্শেদ অমত্য ইসলাম ও এস এম মাহমুদ সেতু।

মামলার তিন আসামি এখনো পলাতক। তারা হলেন- মোর্শেদুজ্জামান জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মোস্তবা রাফিদ। তাদের মধ্যে প্রথম দুজন এজাহারভুক্ত ও শেষের জন এজাহার-বহির্ভূত আসামি।

২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় মোট ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।

]]>
https://mstvbd.com/?feed=rss2&p=5699 0