এবার মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন হিরো আলমের

MSTV MSTV

BD

প্রকাশিত: ৯:৫৯ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ২৯, ২০২৩

বিনোদন আর বিতর্কের মধ্য দিয়ে পর্দায় নাম লেখানো আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম এখন সাধারণ মানুষের বাস্তবজীবনে হিরোর ভূমিকা রাখতে চান।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়ে হিরো আলম এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।

নির্বাচন নিয়ে এক বক্তব্য হিরো আলম বলেন, আমি গরিব ঘরের ছেলে। গরিবের দুঃখ-কষ্ট কাছ থেকে দেখেছি। তাদের জন্য কিছু করতে চাই। এমপি হলে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ বাড়বে। তাই নির্বাচন করছি। গরিবদের সহায়তা করতে চাই। তাদের সন্তানদের বিনামূল্যে লেখাপড়া ব্যবস্থা করবো। গরিবের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবো। আমি জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আমাকে আশ্বাস দিয়েও মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। চেষ্টা করেছিলাম আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য, তাতেও সাড়া পাইনি। তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচন করছি। আর অন্যকোনো দলে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নেই।

তিনি বলেন, অভিনয় আমাকে পরিচিতি দিয়েছে। অভিনয় ছেড়ে থাকা সম্ভব নয়। জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে তাদের পাশেও থাকতে হবে সব সময়। তাই দুটিকে সমন্বয় করেই চলতে হবে। মানুষের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার তো শেষ নেই। আগে এমপি হওয়ার ইচ্ছা, পরে সুযোগ পেলে মন্ত্রী হবো।

তিনি আরও বলেন, এমপি হলে চলচ্চিত্র জগতেও নেতৃত্ব দিতে পারবো। বগুড়ায় টিভি সেন্টার বানাব। বগুড়ার কাহালুর বেতার কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করবো। দরিদ্র শিল্পীদের সহায়তা দেবো। বগুড়ার প্রতিভাবান শিল্পীদের নানা ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করে দেবো। ভোটে নেমে জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আশা করি, ভোটাররা আমাকে বিমুখ করবেন না। আমি যেখানেই ভোট চাইতে যাই, সেখানেই মানুষ আমাকে খাওয়ায়। বিশেষ করে গরিব মানুষেরা বেশি আপ্যায়ন করে।

নির্বাচন নিয়ে হিরো আলম বলেন, আমি গরিব ঘরের ছেলে। গরিবের দুঃখ-কষ্ট কাছ থেকে দেখেছি। তাদের জন্য কিছু করতে চাই। এমপি হলে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ বাড়বে। তাই নির্বাচন করছি। গরিবদের সহায়তা করতে চাই। তাদের সন্তানদের বিনামূল্যে লেখাপড়া ব্যবস্থা করবো। গরিবের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবো। আমি জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আমাকে আশ্বাস দিয়েও মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। চেষ্টা করেছিলাম আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য, তাতেও সাড়া পাইনি। তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচন করছি। আর অন্যকোনো দলে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নেই।

তিনি বলেন, অভিনয় আমাকে পরিচিতি দিয়েছে। অভিনয় ছেড়ে থাকা সম্ভব নয়। জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে তাদের পাশেও থাকতে হবে সব সময়। তাই দুটিকে সমন্বয় করেই চলতে হবে। মানুষের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার তো শেষ নেই। আগে এমপি হওয়ার ইচ্ছা, পরে সুযোগ পেলে মন্ত্রী হবো।

তিনি আরও বলেন, এমপি হলে চলচ্চিত্র জগতেও নেতৃত্ব দিতে পারবো। বগুড়ায় টিভি সেন্টার বানাব। বগুড়ার কাহালুর বেতার কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করবো। দরিদ্র শিল্পীদের সহায়তা দেবো। বগুড়ার প্রতিভাবান শিল্পীদের নানা ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করে দেবো। ভোটে নেমে জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আশা করি, ভোটাররা আমাকে বিমুখ করবেন না। আমি যেখানেই ভোট চাইতে যাই, সেখানেই মানুষ আমাকে খাওয়ায়। বিশেষ করে গরিব মানুষেরা বেশি আপ্যায়ন করে।